নামাজ সম্পর্কিত কুরআনের ৫৭ টি আয়াত
আসসালামু আলাইকুম সম্মানিত ভিজিটর নামাজ সম্পর্কে কুরআনের ৫৭ টি আয়াত নিয়ে ধারাবাহিক আলোচনা করা হলোকোরআনে বর্ণিত নামাজ সম্পর্কিত আয়াত প্রথম
الذين يؤمنون بالغيب ويقيمون الصلاه ومما رزقناهم ينفقون
অর্থ:- যারা ঈমান আনে এবং নামাজ কায়েম করে ও তাদেরকে যে রিযিক দান করেছি তা হতে ব্যয় করে (সূরা আল বাকারা আয়াত ৩)
নামায সম্পর্কে কোরআনের আয়াত ২
واقيموا الصلاه واتوا الزكاه واركعوا مع الراكعين
অর্থ:- আর তোমরা নামায প্রতিষ্ঠা কর, যাকাত আদায় করো, যারা আমার সামনে অবনত হয় তাদের সাথে তোমরাও আমার অনুগত্য স্বীকার করো (সূরা আল বাকারা আয়াত ৪৩)
নামাজ সম্পর্কে কোরআনের আয়াত ৩
واستعينوا بالصبر والصلاه وانها لكبيره الا على الخاشعين
অর্থ:- তোমরা ধৈর্য্য ও নামাযের মাধ্যমে সাহায্য প্রার্থনা করো এবং ইহা বিনীতগন ব্যতীত আর সকলের নিকট নিশ্চিতভাবে কঠিন ( সূরা আল বাকারা আয়াত ৪৫
নামাজ সম্পর্কে কুরআনের আয়াত চার
واذ اخذنا ميثاق بني اسرائيل لا تعبدون الا الله وبالوالدين احسانا وديني القربى واليتامى والمساكين وقولوا للناس حسنا واقيموا الصلاه واتوا الزكاه ثم توليتم الا قليلا منكم وانتم معرضون
অর্থ:- আর যখন আমি বনী-ইসরাঈলের কাছ থেকে প্রতিশ্রুতি নিয়েছিলাম যে তোমরা আল্লাহর এবাদত ছাড়া অন্য কারও এবাদত করবে না।
এবং পিতা-মাতার সাথে সদ্ব্যবহার করবে আত্মীয়-স্বজন এতিম মিসকিনদের সাথে ভালোভাবে ব্যবহার করবে মানুষের সাথে সুন্দর কথা বলবে।
নামাজ প্রতিষ্ঠা করবে যাকাত আদায় করবে অতঃপর তোমাদের মধ্যে সামান্য কিছু সংখ্যক লোক ছাড়া
অধিকাংশ পৃষ্ঠ প্রদর্শন করেছে এভাবে তোমরা মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিলেন ( সূরা আল বাকারা আয়াত ৮৩)
নামাজ সম্পর্কে কুরআনের আয়াত ৫
واقيموا الصلاه واتوا الزكوة تجدوه عند الله ان الله بما تعملون بصير
অর্থ:- আর তোমরা নামাজ প্রতিষ্ঠা করো যাকাত আদায় কর, এবং যেসব নেকি তোমরা আল্লাহর কাছে অগ্রিম পাঠাবে,
তা তার কাছে পাবে তোমরা যা কিছুই করো আল্লাহ তা’আলা অবশ্যই এর সব কিছুই দেখতে পান ( সূরা আল বাকারা আয়াত ১১০)
কোরআনে নামাজ সম্পর্কিত আয়াত ৬
يا ايها الذين امنوا استعينوا بالصبر والصلاه ان الله مع الصابرين
অর্থ:- হে মুমিনগণ ধৈর্য ও নামাযের মাধ্যমে তোমরা আল্লাহর সাহায্য প্রার্থনা করো।
নিশ্চয়ই আল্লাহ তাআলা ধৈর্যশীলদের সাথে আছেন (সূরা আল বাকারা আয়াত ১৫৩)
নামাজ সম্পর্কে কুরআনের আয়াত ৭
অর্থ:- আর তোমাদের মুখ পূর্ব পশ্চিম দিকে ফেরানোর মধ্যে কোন নেকী নিহিত নেই তবে আসল কল্যাণ হচ্ছে।
একজন মানুষ ঈমান আনবে আল্লাহর ওপর পরকালের উপর ফেরেশতাদের উপর আল্লাহর কিতাবের উপর নবী-রাসুলদের উপর।
এবং আল্লাহ তা’আলার দেয়া সম্পদ তার ভালোবাসা পাবার উদ্দেশ্যে আত্মীয়-স্বজন ইয়াতীম মিসকিন মুসাফিরের জন্য ব্যয় করবে।
সাহায্যপ্রার্থী সর্বোপরি মানুষকে বন্দীদশা থেকে মুক্ত করার কাজে অর্থ ব্যয় করবে সালাত প্রতিষ্ঠা করবে।
যাকাত আদায় করবে। তা ছাড়াও রয়েছে সেসব পুণ্যবান মানুষ যারা প্রতিশ্রুতি দিলে তা পালন করে ক্ষুধা-দারিদ্র্য।
সময় ও দুর্দিনে ধৈর্য ধারণ করে মূলত এরাই হচ্ছে সত্যবাদী এবং প্রকৃত আল্লাহ ভীরু (সূরা আল বাকারা আয়াত ১৭৭)
নামাজ সম্পর্কে কুরআনের আয়াত ৮
حافظوا على الصلوات و الصلاه الوسطى وقوموا لله قانتين
অর্থ:- তোমরা নামায সমূহের উপর গভীরভাবে যত্নবান হও বিশেষ করে মধ্যবর্তী নামাজ এবং তোমরা আল্লাহর জন্য বিনীতভাবে দাঁড়িয়ে যাও (সূরা আল বাকারা আয়াত ২৩৮)
ব্যাখ্যা- এ আয়াতের দ্বারা মূলত আসরের নামাজের নির্দেশনা দেয়া হয়েছে
নামাজ সম্পর্কে কুরআনের আয়াত ৯
ان الذين امنوا وعملوا الصالحات واقاموا الصلاه واتوا الزكاه لهم اجرهم عند ربهم ولا خوف عليهم ولا هم يحزنون
অর্থ:- যারা আল্লাহ তাআলার উপর ঈমান এনেছে এবং ভালো কাজ করেছে নামাজ প্রতিষ্ঠা করেছে।
যাকাত আদায় করেছে তাদের কোন ভয় থাকবে না এবং তারা সেদিন চিন্তিতও হবে না (সূরা আল বাকারা আয়াত ২৭৭)
কোরআনে বর্ণিত নামাজ সম্পর্কিত আয়াত ১০
واذا ضربتم في الارض فليس عليكم جناح ان تقصروا من الصلاه ان كيف تم يفتنكم الذين كفروا ان الكافرين كانوا لكم عدوا مبينا
অর্থ:- তোমরা যখন দেশ-বিদেশে সফর করবে তখন যদি তোমাদের আশংকা হয় যে কাফেরগণ তোমাদের জন্য ফেতনা সৃষ্টি করবে।
তবে নামাজ সংক্ষিপ্ত করলে তোমাদের কোন দোষ নাই নিশ্চয়ই কাফেরগণ তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু (সূরা আন নিসা ১০১)
নামাজ সম্পর্কে কোরআনের আয়াত ১১
সূরা আন নিসা আয়াত ১০২ আরবি এর বাংলা অর্থ
আর তুমি যখন তাদের মধ্যে অবস্থান করবে ও তাদের সাথে নামাজ কায়েম করবে তখন তাদের একদল তোমার সাথে যেন দাঁড়ায় এবং তারা যেন সশস্ত্র থাকে।
তাদের সেজদা করা হলে তারা যেন তোমাদের পিছনে অবস্থান করে।
আর অপর একদল যারা নামাজে শরিক হয়নি তারা তোমার সাথে যেন নামাজে শরিক হয় এবং তারা যেন সতর্ক ও সশস্ত্র থাকে।
কাফেরগণ কামনা করে যেন তোমরা তোমাদের অস্ত্রশস্ত্র ও আসবাবপত্র সম্বন্ধে ও সতর্ক হও যাতে তারা তোমাদের উপর একেবারে ঝাঁপিয়ে পড়তে পারে।
যদি তোমরা বৃষ্টির জন্য কষ্ট পাও অথবা পিড়ীত থাকো তবে তোমরা অস্ত্র রেখে দিলে তোমাদের কোন দোষ নাই।
কিন্তু তোমরা সর্তকতা অবলম্বন করবে আল্লাহ কাফেরদের জন্য লঞ্ছনাদায়ক শাস্তি প্রস্তুত রেখেছেন
নামাজ সম্পর্কে কুরআনের আয়াত ১২
فاذا قضيتم الصلاه فاذكروا الله قياما وقعودا وعلى جنوبكم فائده معنا انتم فاقيموا الصلاه ان الصلاه كانت على المؤمنين كتابا موقوتا
অর্থ:- যখন তোমরা নামায সমাপ্ত করবে তখন দাঁড়িয়ে, বসে এবং শুয়ে আল্লাহকে স্মরণ করবে যখন তোমরা নিরাপদ হবে তখন যথাযথ সালাত কায়েম করবে,
নির্ধারিত সময়ে সালাত কায়েম করা মুমিনের জন্য অবশ্য কর্তব্য (সূরা আন নিসা আয়াত ১০৩)
নামাজ সম্পর্কে কুরআনের আয়াত ১৩
لكن الراسخون في العلم منهم والمؤمنون يؤمنون بما امد له اليك وما انزل من قبلك والمقيمين الصلاه والمؤتون الزكاه والمؤمنون بالله واليوم الاخر ئؤكه سنتهم اجرا عظيما
অর্থ:- কিন্তু তাদের মধ্যে যাদের জ্ঞানের গভীরতা রয়েছে তারা এবং এমনসব ঈমানদার যারা আপনার ওপর যা কিছু অবতীর্ণ হয়েছে তার ওপর বিশ্বাস করে।
আপনার পূর্ববর্তী নবী ও রাসূলদের ওপর যা অবতীর্ণ হয়েছে তার উপর বিশ্বাস করে।
নামাজ প্রতিষ্ঠিত করে যাকাত আদায় করে এবং আল্লাহ তা’আলা ও শেষ দিনের উপর ইমান আনে।
এরাই হচ্ছে সেসব লোক যাদের অচিরেই আমি মহাপুরস্কার দেব (সূরা আন নিসা ১৬২)
নামায সম্পর্কে কুরআনের আয়াত ১৪
সূরা আল মায়েদা আয়াত ১২ আরবি এর বাংলা অর্থ
আল্লাহ তায়ালা বনী-ইসরাঈলের কাছ থেকে আনুগত্যের অঙ্গীকার গ্রহণ করলেন
অতঃপর আমি এ কাজের জন্য তাদের থেকে ১২ জন সরদার নিযুক্ত করলাম
আল্লাহ তাআলা তাদের বললেন অবশ্যই আমি তোমাদের সাথে আছি তোমরা যদি নামায প্রতিষ্ঠা করো যাকাত আদায় করো
আমার রাসুল দের উপর ঈমান আনো এবং দ্বীনের কাজে যদি তোমরা তাদের সাহায্য সহযোগিতা করো।
সর্বোপরি আল্লাহ তাআলাকে তোমরা যদি উত্তম ঋণ প্রদান করো তাহলে অবশ্যই আমি তোমাদের অপরাধসমূহ মোচন করে দিব।
আর আমি তোমাদের এমন একজন না তে প্রবেশ করাবো, যার তলদেশ দিয়ে ঝর্ণাধারা প্রবাহিত হয়।
এরপর যদি কোন ব্যক্তি আল্লাহকে অস্বীকার করে তাহলে সে সরল-সঠিক পথ থেকে বিচ্যুত হয়ে গেল।
নামাজ সম্পর্কে কুরআনের আয়াত ১৫
اِنَّمَا وَلِیُّکُمُ اللّٰہُ وَ رَسُوۡلُہٗ وَ الَّذِیۡنَ اٰمَنُوا الَّذِیۡنَ یُقِیۡمُوۡنَ الصَّلٰو یُؤۡتُوۡنَ الزَّکٰوۃَ وَ ہُمۡ رٰکِعُوۡنَ ۵۵
তোমাদের বন্ধুতো আল্লাহ ও তাঁর রাসূল এবং মু’মিনগণ – যারা নামাজ সুপ্রতিষ্ঠিত করে, যাকাত প্রদান করে এবং বিনম্র।(সুরা আল মায়িদা আয়াত ৫৫)
নামায সম্পর্কে কুরআনের আয়াত ১৬
قُلۡ اِنَّ صَلَاتِیۡ وَ نُسُکِیۡ وَ مَحۡیَایَ وَ مَمَاتِیۡ لِلّٰہِ رَبِّ الۡعٰلَمِیۡنَ ﴿۱۶۲﴾ۙ
ক্বুল ইন্না ছলা-তী ওনুছুকী ওমাহ্ইয়া-ইয়া ওমামা-তী লিল্লা-হি রব্বিল্’আ-লামীন্
তুমি বলে দাওঃ আমার নামাজ আমার কুরবানী, আমার জীবন ও আমার মরণ সব কিছু সারা জাহানের রাব্ব আল্লাহর জন্য।
لَا شَرِیۡکَ لَہٗ ۚ وَ بِذٰلِکَ اُمِرۡتُ وَ اَنَا اَوَّلُ الۡمُسۡلِمِیۡنَ ﴿۱۶۳﴾
লা-শারীকা লাহু ওয়া বিযা-লিকা উমিরতুওয়া আনা আওওয়ালুল মুসলিমীন।
তাঁর কোন শরীক নেই, আমি এর জন্য আদিষ্ট হয়েছি, আর মুসলিমদের মধ্যে আমিই হলাম প্রথম।( সূরা আনআম আয়াত ১৬৩)
নামাজ সম্পর্কে কুরআনের আয়াত ১৭
قُلۡ اَمَرَ رَبِّیۡ بِالۡقِسۡطِ ۟ وَ اَقِیۡمُوۡا وُجُوۡہَکُمۡ عِنۡدَ کُلِّ مَسۡجِدٍ و ادۡعُوۡہُ مُخۡلِصِیۡنَ لَہُ الدِّیۡنَ ۬ؕ کَمَا بَدَاَکُمۡ تَعُوۡدُوۡنَ ﴿۲۹
তুমি বলঃ আমার রব ন্যায় বিচারের আদেশ দিয়েছেন এবং তোমরা প্রত্যেক নামাজে তোমাদের মনযোগ স্থির রেখ এবং তাঁর আনুগত্যে বিশুদ্ধ মনে একনিষ্ঠভাবে তাঁকেই ডাক;
তোমাদেরকে প্রথম যেভাবে সৃষ্টি করা হয়েছে, তোমরা তেমনিভাবে ফিরে আসবে। (সূরা আরাফ আয়াত ২৯)
নামায সম্পর্কে কুরআনের আয়াত ১৮
الَّذِیۡنَ یُقِیۡمُوۡنَ الصَّلٰوۃَ وَ مِمَّا رَزَقۡنٰہُمۡ یُنۡفِقُوۡنَ ؕ﴿۳﴾
যারা নামাজকে সুপ্রতিষ্ঠিত করে এবং আমি যা কিছু তাদেরকে দিয়েছি তা থেকে তারা খরচ করে। (সূরা আনফাল আয়াত ৩)
নামাজ সম্পর্কে কুরআনের আয়াত ১৯
فَاِذَا انۡسَلَخَ الۡاَشۡہُرُ الۡحُرُمُ فَاقۡتُلُوا الۡمُشۡرِکِیۡنَ حَیۡثُ وَجَدۡتُّمُوۡہُمۡ وَ خُذُوۡہُمۡ وَ احۡصُرُوۡہُمۡ وَ اقۡعُدُوۡا لَہُمۡ کُلَّ مَرۡصَدٍ ۚ فَاِنۡ تَابُوۡا وَ اَقَامُوا الصَّلٰوۃَ وَ اٰتَوُا الزَّکٰوۃَ فَخَلُّوۡا سَبِیۡلَہُمۡ ؕ اِنَّ اللّٰہَ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ ﴿۵﴾
অতঃপর যখন নিষিদ্ধ মাসগুলি অতীত হয়ে যায় তখন ঐ মুশরিকদেরকে যেখানে পাবে তাদের সাথে যুদ্ধ কর এবং হত্যা কর, তাদেরকে ধরে ফেল, তাদেরকে অবরোধ করে রাখো এবং তাদের সন্ধানে ঘাঁটিসমূহে অবস্থান কর।
অতঃপর যদি তারা তাওবাহ করে, সালাত আদায় করে এবং যাকাত প্রদান করে তাহলে তাদের পথ ছেড়ে দাও। নিশ্চয়ই আল্লাহ অতিশয় ক্ষমাপরায়ণ, পরম করুণাময় (সূরা তাওবা আয়াত ৫)
নামায সম্পর্কে কুরআনের আয়াত ২০
فَاِنۡ تَابُوۡا وَ اَقَامُوا الصَّلٰوۃَ وَ اٰتَوُا الزَّکٰوۃَ فَاِخۡوَانُکُمۡ فِی الدِّیۡنِ ؕ وَ نُفَصِّلُ الۡاٰیٰتِ لِقَوۡمٍ یَّعۡلَمُوۡنَ ﴿۱۱﴾
অতঃপর যদি তারা তাওবাহ করে এবং নামাজ আদায় করে ও যাকাত দেয় তাহলে তারা তোমাদের দীনী ভাই; আর আমি জ্ঞানী লোকদের জন্য বিধানাবলী বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করে থাকি।
২১ থেকে ৫৭ পর্যন্ত পড়তে ক্লিক করুন
সম্মানিত ভিজিটর আমাদের ওয়েবসাইটে আর্টিকেল লিখে ইনকাম করার সুবর্ণ সুযোগ রয়েছে আপনি যদি স্বাস্থ্য ও ইসলাম সম্পর্কে আমাদের ওয়েবসাইটে লিখে ইনকাম করতে চান তাহলে আমাদেরকে মেইল করুন
fumor209@gmail.com
অথবা সরাসরি যোগাযোগ করুন +8801406839146
সম্মানিত ভিজিটর আপনাদের জন্য সকল তাফসীর গ্রন্থের লিংক দেওয়া হলো নিচে
সকল তাফসীর খন্ড পিডিএফ ফরমেটে পড়ুন
তাফসিরে জালালাইন সকল খন্ড পড়ুন
তাফসির ইবনে কাসির সব খন্ড পড়ুন
সুরা মুলক এর শানে নুযূল ফজিলত তাফসির সহ সমস্ত তথ্য
নফল নামাজ পড়ার সময় নিয়ম ও সুরা সহ সমস্ত তথ্য
ভালবাসার মানুষকে বশে রাখার পরীক্ষিত পদ্ধতি ও আমল